নারীই অগ্রণী সবচেয়ে আদিম পেশা কৃষির অগ্রযাত্রায়। ।তাঁদের বুদ্ধিমত্তার
কারনেই নারী-পুরুষ অবসর খুজে নতুন সৃষ্টির চিন্তায় মনোনিবেশ করতে পেরেছিল
যার ধারাবাহিকতায় আমাদের এইসব সভ্যতা।তবে সভ্য কতোটুকু হয়েছি সেটা
বিবেচ্য।
সেই নারীরা বিশেষত গ্রামীন নারীরা আজও অবহেলিত।
তাদের
ক্ষমতায়নের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা হিসেবে USAID এর অর্থায়নে কৃষির মানসম্মত
খুচরা উপকরণ ( বীজ,সার ও বালাইনাশক) বিক্রেতা হিসাবে নারীকে সাবলম্বীকরনের
নিমিত্তে গ্রামীন নারীদের নিয়ে উঠান বৈঠকে কিছু বলার ও উৎসাহ প্রদানের
ও সহায়তা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করার সুযোগ হাতছাড়া
করিনি।(বাধ্যতামূলক ছিলনা)। আমাকে চেয়ার দেয়া হয়েছিল।বসিনি।সবার আপত্তি
সত্তেও উঠান বৈঠক হেতু উঠানেই বসেছি। বড় হয়েও ভালবাসা যায় কিন্তু বড়ত্ব
দেখিয়ে ভালবাসা যায় না।
জানার গণ্ডি আমার একেবারেই সীমিত। তবুও যা জানি
তা নিয়ে আত্মকেন্দ্রিক হতে চাইনা। ভাগকরে নিতেই ভাললাগে, যদি কারও সামান্য
কাজে লাগে। বিশেষকরে যখন তাঁরা উৎসাহ নিয়ে শ্রবন করেন। বিনা দ্বিধায়
সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। আমাকে প্রশ্ন করেন।
কৃষিই সমৃদ্ধি
উত্তর সমূহ